বর্তমান যুগে বিবাহিত নারীদের পরকীয়া বৃদ্ধির বড় কারন পরকীয়ার সুযোগ বৃদ্ধি পাওয়া। বিবাহিত নারীদের পরকীয়ার ঘটনা চর্যাপদের দোহাতেও উল্লেখ রয়েছে।কিন্তু বর্তমানে উল্লেখযোগ্যহারে বৃদ্ধি পাওয়ার বড় কারন গুলো নিম্ন রূপ :
১. মোবাইল ও সোশ্যাল মিডিয়া: মোবাইল ও সোশ্যাল মিডিয়া মাধ্যমে বিবাহিত গৃহিনী মহিলারা অন্য পুরুষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারে।
২. নারীর কর্মক্ষেত্রে অধিক উপস্থিতি: যেসকল বিবাহিত মহিলা পরকীয়া করে তাদের বেশিরভাগ চাকুরিজীবী এবং সহকর্মীদের সঙ্গে পরকীয়া করে।ভারতে কর্পোরেট সেক্টরের নারীরা পরকীয়া জড়ানোর বেশির ঘটনা ঘটে অফিশিয়াল ট্রিপে গিয়ে।
৩. জন্ম নিয়ন্ত্রন সামগ্রির সহজলভ্যতা: বর্তমানে সহজেই জন্মনিয়ন্ত্রন পিল ও কনডম পাওয়া যায়। তাই নারী পুরুষ বিবাহবহির্ভূত যৌন সম্পর্কে গর্ভধারনের ঝুঁকি কম। আর যদি কোন নারী গর্ভবর্তী হয়ে যায় অতীতে সার্জিক্যাল উপায় গর্ভপাত করতে কিন্তু বর্তমানে গর্ভধারনের দুই মাসের মধ্যে পিলের মাধ্যমে গর্ভপাত করা যায়।তাই পরকীয়ার প্রধান হাতিয়ার আমরা উন্মুক্ত করে দিয়েছি।
৪. বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার স্বামী-স্ত্রী আলাদা বসবাস করা।
৫. মতের বিরুদ্ধে বিবাহ হওয়া।
৬. বিবাহের পর দুইজনের মধ্যে যোগাযোগ মানে একজন অপরজনকে না বুঝা অন্যতম কারন।
৭. বাংলাদেশে পরকীয়ার প্রধান কারন গ্রামের বেশির ভাগ পুরুষ মানুষ বিবাহের পরে বিদেশে চলে যায় । এটাও পরকীয়ার একটা বড় কারণ বলে আমি মনে করি।